PANCHAYET ELECTION: হোজাই জেলার বিন্নাকান্দিতে নিৰ্বাচনী হিংসা
PANCHAYET ELECTION: হোজাই জেলার বিন্নাকান্দিতে নিৰ্বাচনী হিংসা অসমে প্রথম দফার পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ। দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনের জন্য চলছে জোরদার প্রচার অভিযান। তারই মধ্যে নানা জায়গায় বিক্ষিপ্ত হিংসার ঘটনা ঘটেছে
পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিক্ষিপ্ত রাজনৈতিক হিংসা ঘটছে। প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে শুক্রবার। দ্বিতীয় দফায় ৭ মে ভোটগ্রহণ করা হবে। সব রাজনৈতিক দলই জোরদার প্রচারে নেমে পড়েছে। কেউই এক ইঞ্চি জমি ছাড়তেও রাজি নয়। ফলে ঘনিয়ে উঠেছে সঙ্ঘাত
মোরাঝাড় জেলা পরিষদের কংগ্ৰেস প্ৰাৰ্থী হিনা আমরিনের এক জনসভাকে কেন্দ্ৰ করে সৃষ্টি হয় উত্তপ্ত পরিস্থিতির। বিন্নাকান্দি কেন্দ্রের কপাহবাড়ি রিজাৰ্ভে
লাঠিসোটা নিয়ে দুই দলের বিরোধ। কংগ্ৰেস প্ৰাৰ্থী নিৰ্বাচনী জনসভা শেষে ঘরে ফিরছিলেন। তাঁর গাড়ি আটকে AIUDF কৰ্মীরা আক্ৰমণ চালায় বলে অভিযোগ।
তবে, অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে AIUDF। দুই দলই আলাদা ভাবে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে। রাতেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশ। সব মিলিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এদিকে, সামগুড়িতেও নিৰ্বাচনী হিংসা। কংগ্রেসের ৩টি অস্থায়ী নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতীরা। রূপহিহাট থানার সামগুড়ি কেন্দ্রের সাইদরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মুখ্য নিৰ্বাচনী অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়। রাতে বিজেপি বিধায়ক দিপ্লুরঞ্জন শৰ্মা জনসভা করে চলে যাবার পরই এই ঘটনায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কিত কংগ্ৰেস।
রাত বারোটা পর্যন্ত নির্বাচনী অফিসে অনেকেই ছিলেন। তারপর সকলেই বাড়ি চলে যান। সকালে খবর পান যে, নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এনিয়ে কংগ্রেসের কর্মী মহলে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে বেশ কিছু পোস্টারও।
একই রাতে এলাকায় কংগ্রেসের তিন-চারটি অস্থায়ী নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়। অথচ, মাঝরাত পর্যন্ত নির্বাচনী অফিসে দলের লোকজন ছিলেন। সকালের দিকে নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুরের খবর পান তাঁরা। তবে, কারা এই অপকর্ম করেছে তাঁরা বলতে পারেননি।
এই হিংসার প্রেক্ষিতে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় কংগ্রেসেরপক্ষ থেকে সুষ্ঠু ভাবে নিৰ্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য মুখ্যমন্ত্ৰীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনাগুলির তদন্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছে কংগ্রেস
Comments are closed.