ডিজিটাল ডেস্ক, ৯ মে: ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে (Pakistan Face Loss)। ভারতের দাবি, পাকিস্তান তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের পথে ড্রোন হামলা চালানোর চেষ্টা করেছে। ভারতীয় সেনার মতে, পাকিস্তান তাদের অসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সুফিয়া কুরেশি ও উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, পাকিস্তান ৭ ও ৮ মে একাধিকবার ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে এবং পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা করেছে। ভারতীয় সেনা প্রতিটি হামলা প্রতিহত করেছে এবং বেশ কয়েকটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে।
ভারতের মতে, পাকিস্তান আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের পথে ড্রোন হামলা চালানোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে। ভারতীয় সেনা এই পরিস্থিতিতে সংযম প্রদর্শন করে এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের সাম্প্রতিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ভারতের দাবি, পাকিস্তান ৮ মে রাতে জম্মু, পাঠানকোট ও উধমপুরের সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর চেষ্টা করে, যা ভারতীয় সেনা প্রতিহত করেছে। ভারতীয় সেনার উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং জানান, পাকিস্তান করাচি ও লাহোরের আকাশপথ খোলা রেখেছিল, যেখানে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল করছিল। ভারতের মতে, পাকিস্তান তাদের অসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক দাবির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান বিশ্বকে ভুল ব্যাখ্যা করছে।” মিশ্রি আরও অভিযোগ করেন যে পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে অযথা দায় চাপানোর চেষ্টা করছে। তিনি উল্লেখ করেন, পহেলগাঁও কাণ্ডকে সাম্প্রদায়িকতার রং দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। এছাড়া, তিনি জানান, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে কর্তারপুর সাহিব করিডর দিয়ে বাণিজ্য আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী এই পরিস্থিতিতে সংযম প্রদর্শন করে এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল নিরাপদ রাখতে সচেষ্ট রয়েছে। তবে, পাকিস্তানের এই ধরনের উসকানি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের পথে ড্রোন হামলা চালানোর মাধ্যমে বেসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তারা জানত যে, ভারতীয় এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ড্রোন হামলা প্রতিহত করবে, যা বিমানযাত্রীদের জন্য বিপজ্জনক। তবে, পাকিস্তান করাচি ও লাহোরের আকাশপথ খোলা রেখেছিল, যেখানে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল করছিল।
ভারতের মতে, পাকিস্তান তাদের বেসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলছে। ভারতীয় সেনা এই পরিস্থিতিতে সংযম প্রদর্শন করে এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের সাম্প্রতিক হামলার বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ভারতের দাবি, পাকিস্তান ৮ মে রাতে জম্মু, পাঠানকোট ও উধমপুরের সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর চেষ্টা করে, যা ভারতীয় সেনা প্রতিহত করেছে। ভারতীয় সেনার মতে, পাকিস্তান তাদের বেসামরিক বিমানকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলছে।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক দাবির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান বিশ্বকে ভুল ব্যাখ্যা করছে।” মিশ্রি আরও অভিযোগ করেন যে পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে অযথা দায় চাপানোর চেষ্টা করছে। তিনি উল্লেখ করেন, পহেলগাঁও কাণ্ডকে সাম্প্রদায়িকতার রং দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। এছাড়া, তিনি জানান, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে কর্তারপুর সাহিব করিডর দিয়ে বাণিজ্য আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী এই পরিস্থিতিতে সংযম প্রদর্শন করে এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল নিরাপদ রাখতে সচেষ্ট রয়েছে। তবে, পাকিস্তানের এই ধরনের উসকানি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে।
Comments are closed.