দিঘার সমুদ্রে ভেসে আসা জগন্নাথ মূর্তির রহস্যভেদ

66

ডিজিটাল ডেস্ক, ২১ এপ্রিল: মন্দির উদ্বোধনের আগে দিঘার সমুদ্রে জগন্নাথ দেবের মূর্তি ভেসে আসার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।

বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছিল? পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা কল্পনা জানা জানিয়েছেন, বছর খানেক আগে এলাকার কিছু খুদে সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে জগন্নাথের একটি মূর্তি খুঁজে পায়। স্নানের ফাঁকে হঠাৎই তারা মূর্তিটি দেখে এবং সঙ্গে করে বাড়িতে নিয়ে আসে। কল্পনাদেবীর বাড়িতে রয়েছে একটি বহু পুরনো দুর্গা মন্দির। সেই মন্দিরেই খুদেরা মূর্তিটি রেখে দেয়।

এরপর থেকেই কল্পনা জানার বাড়িতে শুরু হয় জগন্নাথের পূজা ও আরাধনা। তবে বছর না ঘুরতেই মূর্তিতে দেখা দেয় একাধিক ত্রুটি—ভেঙে যায় হাতের একটি অংশ। এতে গোটা পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এরপর কল্পনাদেবী বিষয়টি একজন ধর্মগুরুর কাছে জানান, এবং তাঁর পরামর্শ নেন।

বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছিল? পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা কল্পনা জানা জানিয়েছেন, বছর খানেক আগে এলাকার কিছু খুদে সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে জগন্নাথের একটি মূর্তি খুঁজে পায়। স্নানের ফাঁকে হঠাৎই তারা মূর্তিটি দেখে এবং সঙ্গে করে বাড়িতে নিয়ে আসে। কল্পনাদেবীর বাড়িতে রয়েছে একটি বহু পুরনো দুর্গা মন্দির। সেই মন্দিরেই খুদেরা মূর্তিটি রেখে দেয়।

এরপর থেকেই কল্পনা জানার বাড়িতে শুরু হয় জগন্নাথের পূজা ও আরাধনা। তবে বছর না ঘুরতেই মূর্তিতে দেখা দেয় একাধিক ত্রুটি—ভেঙে যায় হাতের একটি অংশ। এতে গোটা পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এরপর কল্পনাদেবী বিষয়টি একজন ধর্মগুরুর কাছে জানান, এবং তাঁর পরামর্শ নেন।

কল্পনাদেবী জানান, ধর্মগুরু তাঁদের স্পষ্ট করে বলেন—দুর্গাদেবীর সঙ্গে একই মন্দিরে জগন্নাথ দেবের অবস্থান শাস্ত্রসম্মত নয়। আর সেই কারণেই মূর্তিতে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ধর্মীয় নির্দেশ মেনে রবিবার দুপুরে কল্পনাদেবী ও তাঁর পরিবার জগন্নাথের মূর্তিটি দিঘার সমুদ্রে ভাসিয়ে দিয়ে আসেন।

তবে আশ্চর্যের বিষয়, বাড়ি ফিরে টিভি খুলতেই তাঁরা দেখতে পান, সমুদ্র থেকে উদ্ধার হওয়া সেই জগন্নাথ মূর্তির খবর প্রচার হচ্ছে। তাতেই চমকে ওঠেন কল্পনাদেবী এবং এরপরই তিনি পুরো বিষয়টি সকলকে জানান।