Landslide In Himachal: বৃষ্টিতে কার্যত ব্যহত হিমাচল, ভূমিধসের গ্রাসে মান্ডি,কুল্লু এবং কিন্নর

64

ডিজিটাল ডেস্ক ১৭ই অগাস্টঃ প্রবল বৃষ্টি এবং ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশের জনজীবন। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মান্ডি,কুল্লু এবং কিন্নরের একাধিক এলাকা। প্রবল বৃষ্টির কারণে চণ্ডীগড়-মানালি জাতীয় সড়কের মান্ডি থেকে কুল্লুর মধ্যে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে(Landslide In Himachal)।

যার জেরে বহু পর্যটক ও স্থানীয় মানুষ আটকে পড়েছেন। হিমাচল প্রদেশ রাজ্য দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী সূত্রে খবর, সে রাজ্যের প্রায় ৩৭৪টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এর পাশাপাশি, ৫২৪টি ট্রান্সফরমার এবং ১৪৫টি জল সরবরাহের পাইপলাইন অকেজো হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও, ভূমিধসের কারণে ৩০৫ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং ৫ নম্বর জাতীয় সড়কের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার কাজ চালানো হচ্ছে। কিন্তু একটানা বৃষ্টি এবং নতুন করে ভূমিধসের জেরে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।

হিমাচল প্রদেশ রাজ্য দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী সূত্রে খবর, সে রাজ্যের প্রায় ৩৭৪টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এর পাশাপাশি,৫২৪টি ট্রান্সফরমার এবং ১৪৫টি জল সরবরাহের পাইপলাইন অকেজো হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও, ভূমিধসের কারণে ৩০৫ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং ৫ নম্বর জাতীয় সড়কের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। মান্ডি জেলার পানারসা, তাকোলি এবং নাগওয়াইন অঞ্চলের পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। মান্ডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সচিন হিরেমাথ জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত নতুন করে প্রাণহানির কোনও খবর মেলেনি।

প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার কাজ চালানো হচ্ছে। কিন্তু একটানা বৃষ্টি এবং নতুন করে ভূমিধসের জেরে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে। গত ২০ জুন থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫৭। এর মধ্যে ভূমিধস, বন্যা এবং বাড়ি ধসে মারা গিয়েছেন ১৩৩ জন। বাকি ১২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে পথ দুর্ঘটনায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মান্ডি জেলায়। সেখানকার প্রায় ২০৩টি রাস্তা বন্ধ। কুল্লু জেলার ৭৯টি রাস্তা বন্ধ, যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় সড়ক-৩০৫ । ভূমিধসের জেরে বেহাল দশা এই রাস্তার।

আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনও বৃষ্টি জারি থাকতে পারে হিমাচল প্রদেশে। তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না বেরোনোর এবং ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি রাস্তা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।