Mamata Banerjee Challenges Narendra Modi : আলিপুরদুয়ারে বাংলার উন্নয়ন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচার, খতিয়ান তুলে ধরলেন মুখ্যমন্ত্রী

6

ডিজিটাল ডেস্ক, ৩০ মে : বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) বাংলার তৃণমূল সরকারকে দুর্নীতির অভিযোগে তীব্র আক্রমণ করেন। এর প্রতিক্রিয়ায়, বিকেলে নবান্নে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) মোদীকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেন, “সাহস থাকলে টিভি চ্যানেলে মুখোমুখি বসুন, এটি আমার খোলা চ্যালেঞ্জ আপনার জন্য।”

মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় আলিপুরদুয়ারের উন্নয়নের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলেন (Mamata Banerjee Challenges Narendra Modi)। টুইটে তিনি লিখেছেন, “গতকাল উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ারের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক স্বার্থে বাংলার উন্নয়ন সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছেন। বাংলার অগ্রগতিকে খাটো করে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তাই আমি আলিপুরদুয়ারের প্রকৃত উন্নয়নের তথ্য প্রকাশ করলাম।”

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে আলিপুরদুয়ারের উন্নয়নের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছেন।

  • প্রশাসনিক সুবিধা: ২০১৪ সালের জুন মাসে আলিপুরদুয়ারকে বাংলার ২০তম জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়, যার ফলে সরকারি পরিষেবা আরও সহজলভ্য হয়েছে।
  • পরিকাঠামো উন্নয়ন: ডুয়ার্সে প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
  • স্বাস্থ্যসেবা: ফালাকাটায় একটি মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, একটি আয়ুশ হাসপাতাল, একটি নার্সিং স্কুল, দুটি SNCU, সাতটি SNSU, তিনটি ব্লাড ব্যাংক এবং ২০৭টি ওয়েলনেস সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।
  • শিক্ষা: আলিপুরদুয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, একটি সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সাতটি নতুন সরকারি কলেজ, ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫২টি উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১৫টি ছাত্রাবাস নির্মিত হয়েছে।
  • অতিরিক্ত উন্নয়ন: ৬টি কিষাণমন্ডি, ৩টি সুফল বাংলা স্টল, ৮টি কর্মতীর্থ, ৫৬০টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, ৮টি বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, একটি নতুন ফালাকাটা সুপার মার্কেট, একটি নতুন স্টেডিয়াম, একটি মহিলা পুলিশ স্টেশন এবং ৬০টি কার্যকর বাংলা সহায়তা কেন্দ্র (নাগরিক পরিষেবা কেন্দ্র) তৈরি করা হয়েছে।

এই উন্নয়নমূলক পদক্ষেপগুলি আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের মাধ্যমে ১২০০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে লক্ষাধিক মানুষ উপকৃত হয়েছেন:

  • লক্ষ্মী ভাণ্ডার: ৩.৫৭ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • কন্যাশ্রী: ৫.৭২ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • খাদ্যসাথী: ১২.৯১ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • সবুজ সাথী: ২.৫৪ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • রূপশ্রী: ৪৬,০০০ সুবিধাভোগী
  • স্বাস্থ্য সাথী: ৪ লক্ষেরও বেশি সুবিধাভোগী
  • শিক্ষাশ্রী: ৩.১০ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • ঐক্যশ্রী: ২.০৫ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • তরুণের স্বপ্নের আওতায় ট্যাব: ৬৩ হাজার সুবিধাভোগী
  • জয় জোহর পেনশন: ১৫,৩৯৬ জন সুবিধাভোগী
  • তপশীলী বন্ধু পেনশন: ২৯,৪৮৬ জন সুবিধাভোগী
  • কৃষক বন্ধু (নতুন): ৯৫,০০০ সুবিধাভোগী
  • বাংলা শস্য বীমা: ১.১৮ লক্ষ সুবিধাভোগী
  • বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা: ২.৭৫ লক্ষ সুবিধাভোগী

এই প্রকল্পগুলি রাজ্যের নাগরিকদের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

পাট্টা বিতরণ:
৩৭,০০০ এরও বেশি পাট্টা বিতরণ করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৭,০৭২টি জমির পাট্টা, ১২,৬১৪টি শরণার্থী পাট্টা, ৬,৩৯৭টি বনের পাট্টা এবং ১,১২৭টি চা সুন্দরী পাট্টা।
গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প:
জলস্বপ্ন প্রকল্পের অধীনে, ৩.৬৫ লক্ষ পরিবারের মধ্যে ২.১১ লক্ষ পরিবারের কাছে পানীয় জলের সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বাংলার বাড়ি প্রকল্প ৪৫,৫১১ পরিবারকে আবাসনের জন্য ৫৪৬.১৩ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কর্মশ্রী প্রকল্পটি ২.৮৪ লক্ষ মানুষের জন্য ১.২৮ কোটি কর্মদিবস তৈরি করা হয়েছে, যাতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
এছাড়াও পাঠশ্রী প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ রাস্তা-সহ ৪,২৬৬ কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে। ১৫০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে ৪৫টি নতুন সেতু নির্মিত হয়েছে। বালা, বসরা, ডিমা, বুড়িতোর্শা, কুমাই এবং অন্যান্য অনেক নদীর উপর সেতু নির্মিত হয়েছে। ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে আলিপুরদুয়ারে একটি নতুন বাসস্ট্যান্ড নির্মিত হয়েছে।
চা বাগান এবং শ্রমিক উন্নয়ন:
•আলিপুরদুয়ারের ৬১টি চা বাগানের জন্য, রাজ্য সরকার সফলভাবে ৮টি বন্ধ বাগান পুনরায় চালু করেছে, শ্রমিকদের মজুরি ₹২৫০ (ভারতে সর্বোচ্চ) বৃদ্ধি করেছে, বন্ধ বাগানের শ্রমিকদের মাসিক আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় এবং বিনামূল্যে রেশন, পানীয় জল, বিদ্যুৎ এবং চিকিৎসা সুবিধা দেওয়া হয়। মহিলা শ্রমিকদের সুবিধার জন্য ক্রেচও তৈরি করা হচ্ছে।
চা সুন্দরী প্রকল্পে ২,৯৬৯টি পরিবারের জন্য ঘর তৈরি কা হয়েছে, যার সাথে আরও ১৪,০০০ পরিবার বাড়ি নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা থেকে উপকৃত হয়েছে।
শিল্প: দুটি শিল্প পার্ক উন্নয়নাধীন এবং ১৪,১০৫টি এমএসএমই ইউনিট ৩৮,০০০ এরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে।
পর্যটন: চা পর্যটন প্রকল্প এবং দুটি ধর্মীয় পর্যটন সার্কিটের মাধ্যমে পর্যটনকে উৎসাহিত করা হচ্ছে, স্থানীয় কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য হোমস্টে (৭৪টি নিবন্ধিত) প্রচার করা হচ্ছে। rewrite this

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আলিপুরদুয়ারে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।

পাট্টা বিতরণ:

৩৭,০০০ এরও বেশি পাট্টা বিতরণ করা হয়েছে, যার মধ্যে—

  • জমির পাট্টা: ১৭,০৭২টি
  • শরণার্থী পাট্টা: ১২,৬১৪টি
  • বনের পাট্টা: ৬,৩৯৭টি
  • চা সুন্দরী পাট্টা: ১,১২৭

গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প:

  • জলস্বপ্ন প্রকল্প: ৩.৬৫ লক্ষ পরিবারের মধ্যে ২.১১ লক্ষ পরিবার পানীয় জলের সংযোগ পেয়েছে।
  • বাংলার বাড়ি প্রকল্প: ৪৫,৫১১ পরিবারকে আবাসনের জন্য ৫৪৬.১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
  • কর্মশ্রী প্রকল্প: ২.৮৪ লক্ষ মানুষের জন্য ১.২৮ কোটি কর্মদিবস তৈরি করা হয়েছে, যার ব্যয় প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
  • পাঠশ্রী প্রকল্প: ৪,২৬৬ কিলোমিটারেরও বেশি গ্রামীণ রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে, যার ব্যয় প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা।
  • নতুন সেতু: ১৫০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে ৪৫টি নতুন সেতু নির্মিত হয়েছে, যার মধ্যে বালা, বসরা, ডিমা, বুড়িতোর্শা, কুমাই এবং অন্যান্য নদীর উপর সেতু অন্তর্ভুক্ত।
  • নতুন বাসস্ট্যান্ড: ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে আলিপুরদুয়ারে একটি নতুন বাসস্ট্যান্ড নির্মিত হয়েছে।

চা বাগান ও শ্রমিক উন্নয়ন:

  • চা বাগান পুনরুজ্জীবন: ৬১টি চা বাগানের মধ্যে ৮টি বন্ধ বাগান পুনরায় চালু করা হয়েছে।
  • শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি: ₹২৫০ (ভারতে সর্বোচ্চ) নির্ধারণ করা হয়েছে।
  • সুবিধা: শ্রমিকদের মাসিক আর্থিক সহায়তা, বিনামূল্যে রেশন, পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে।
  • মহিলা শ্রমিকদের জন্য: ক্রেচ তৈরি করা হচ্ছে।
  • চা সুন্দরী প্রকল্প: ২,৯৬৯টি পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণ করা হয়েছে, পাশাপাশি আরও ১৪,০০০ পরিবার বাড়ি নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা পেয়েছে।

শিল্প ও পর্যটন:

  • শিল্প: দুটি শিল্প পার্ক উন্নয়নাধীন, যেখানে ১৪,১০৫টি MSME ইউনিট ৩৮,০০০ এরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে।
  • পর্যটন: চা পর্যটন প্রকল্প এবং দুটি ধর্মীয় পর্যটন সার্কিট চালু করা হয়েছে।
  • হোমস্টে: স্থানীয় কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য ৭৪টি নিবন্ধিত হোমস্টে প্রচারিত হচ্ছে।
    এই উন্নয়নমূলক পদক্ষেপগুলি আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

রাজবংশী ও কামতাপুরী সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

  • সরকারি ভাষার স্বীকৃতি: বাংলা ও ইংরেজি ছাড়া রাজবংশী ও কামতাপুরী ভাষাকে সরকারি ভাষার মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বাংলায় ১৩টি সরকারি ভাষা রয়েছে, যার মধ্যে সাঁওতালি, কুরুখ, কুর্মালি, রাজবংশী, কামতাপুরী, পাঞ্জাবি, নেপালি, উর্দু, হিন্দি, ওড়িয়া ও তেলেগু অন্তর্ভুক্ত।
  • সংস্কৃতি সংরক্ষণ: রাজবংশী ও কামতাপুরী সংস্কৃতি প্রচারের জন্য উন্নয়ন বোর্ড ও একাডেমি গঠন করা হয়েছে।
  • ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার স্মরণ: তাঁর জন্মদিনকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং তাঁর সংস্কার করা বাড়িটি এখন একটি জাদুঘর হিসেবে সংরক্ষিত।
  • শিক্ষা: প্রায় ২০০টি রাজবংশী স্কুলকে সরকারি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১০০টি সাদ্রি ভাষার স্কুল খোলার পরিকল্পনা রয়েছে এবং সিলেবাস তৈরির কাজ চলছে।
  • নিরাপত্তা: রাজ্য পুলিশের নারায়ণী ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়েছে, যার সদর দফতর মেখলিগঞ্জে অবস্থিত।
  • স্মারক: বাবুরহাটে মহাবীর চিলা রায়ের ১৫ ফুট উঁচু ব্রোঞ্জের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে।

এই উদ্যোগগুলি রাজবংশী ও কামতাপুরী সম্প্রদায়ের ভাষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার উপজাতি সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

  • ধর্মীয় স্বীকৃতি: সারনা/সারি ধর্মের স্বীকৃতির জন্য একটি বিল পাস করা হয়েছে।
  • ভূমি সুরক্ষা: অ-উপজাতিদের কাছে উপজাতি জমি হস্তান্তর নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং বন পাট্টা বিতরণ করা হচ্ছে।
  • স্মরণীয় দিন: বিরসা মুন্ডা ও পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মুর জন্মদিন এবং হুল দিবসে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া পবিত্র করম পূজাকে রাষ্ট্রীয় ছুটি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
  • সামাজিক সুরক্ষা: ৩ লক্ষেরও বেশি উপজাতি মানুষ ‘জয় জোহর’ বৃদ্ধাশ্রম ভাতা পাচ্ছেন।
  • শিক্ষা: সাঁওতালি মাধ্যম বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে এবং কলেজগুলিতে সাঁওতালি ভাষায় ডিগ্রি কোর্স চালু করা হয়েছে।
  • সাংস্কৃতিক উন্নয়ন: জাহের থান ও মাঝি থানগুলির উন্নয়ন করা হয়েছে এবং উপজাতি শিল্পীদের ধামসা মাদল বিতরণ করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে বলেছেন, “আমরা সর্বদা বাংলার মানুষের জন্য আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি, তাই বাংলার মানুষ আমাদের পাশে আছে। আমরা ধর্ম, বর্ণ বা সংকীর্ণতার ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করি না। আমরা নিরন্তর মানুষের জন্য কাজ করি এবং সর্বদা তাদের পাশে দাঁড়িয়ে থাকি।”

Comments are closed.