ডিজিটাল ডেস্ক, ২৩ এপ্রিল: কিছুক্ষণের মধ্যেই কাশ্মীরের জঙ্গি হামলার যোগ্য জবাব দেবে ভারত—এমন হুঁশিয়ারি দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।
সেনা সর্বাধিনায়ক এবং তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “কেউ রেহাই পাবে না। শুধু হামলাকারী নয়, যাঁরা এই হামলার নেপথ্যে রয়েছেন, সেই মাস্টারমাইন্ডদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
রাজনাথের এই মন্তব্য ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে, তবে কি আজই পাকিস্তানের মাটিতে জঙ্গি ঘাঁটিতে চালানো হবে নতুন সার্জিক্যাল স্ট্রাইক? গোটা দেশের নজর এখন প্রতিরক্ষা বাহিনীর পরবর্তী পদক্ষেপের দিকেই।
উল্লেখযোগ্যভাবে, পুলওয়ামার পর এটাই জম্মু ও কাশ্মীরের মাটিতে সবচেয়ে বড় জঙ্গি হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার বিকেলে পহেলগাঁওয়ের একটি রিসর্টে পর্যটকদের উপর অতর্কিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। অভিযোগ, পর্যটকদের ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করেই টার্গেট করা হয়েছিল তাঁদের।
এই নৃশংস ঘটনার দায় ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছে লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ)। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, হামলায় জড়িত অধিকাংশ জঙ্গি পাকিস্তানি নাগরিক। একাধিক সূত্র দাবি করছে, এই হত্যালীলা লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর নির্দেশেই সংগঠিত হয়েছে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, পুলওয়ামার পর এটাই জম্মু ও কাশ্মীরের মাটিতে সবচেয়ে বড় জঙ্গি হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার বিকেলে পহেলগাঁওয়ের একটি রিসর্টে পর্যটকদের উপর অতর্কিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। অভিযোগ, পর্যটকদের ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করেই টার্গেট করা হয়েছিল তাঁদের।
এই নৃশংস ঘটনার দায় ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছে লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ)। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, হামলায় জড়িত অধিকাংশ জঙ্গি পাকিস্তানি নাগরিক। একাধিক সূত্র দাবি করছে, এই হত্যালীলা লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর নির্দেশেই সংগঠিত হয়েছে।