ডিজিটাল ডেস্ক ৫জুনঃ কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকার আকাশে জমে উঠেছিল প্রায় আট কিলোমিটার উঁচু মেঘের স্তম্ভ। আর তারই জেরে মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে তিন ঘণ্টায় ৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টি পেল মহানগর। সল্টলেকে বৃষ্টির পরিমাণ ৮১ মিমি, দমদমে ৫৭ মিমি।
মঙ্গলবার রাতে দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায় শুধু তুমুল বৃষ্টি নয়, সঙ্গী হয়েছিল ভয়াবহ বজ্রপাত। কয়েক মুহূর্ত পর পর কান ফাটানো বাজের আওয়াজে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন মানুষজন। তবে প্রকৃতি যত তাণ্ডবই দেখাক, রাজ্যের দক্ষিণ অংশে ‘যথাযথ’ বর্ষা নামতে এখনও কিছুটা দেরি রয়েছে বলেই মনে করছেন আবহবিদদের একাংশ। বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি এবং আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি অবশ্য বজায় থাকবে দক্ষিণবঙ্গে(Weather Update)।
তবে আপাতত বর্ষা আসার সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমের গরম হাওয়ায় থমকে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। ফলে নির্ধারিত ১০ জুনের পরেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা পা রাখতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মঙ্গলবার রাতে দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায় শুধু তুমুল বৃষ্টি নয়, সঙ্গী হয়েছিল ভয়াবহ বজ্রপাত। কয়েক মুহূর্ত পর পর কান ফাটানো বাজের আওয়াজে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন মানুষজন। তবে প্রকৃতি যত তাণ্ডবই দেখাক, রাজ্যের দক্ষিণ অংশে ‘যথাযথ’ বর্ষা নামতে এখনও কিছুটা দেরি রয়েছে বলেই মনে করছেন আবহবিদদের একাংশ।
এ বছর দক্ষিণ–পশ্চিম মৌসুমি বাতাস ১ জুনের পরিবর্তে ২৪ মে কেরালায় প্রবেশ করেছে। উত্তরবঙ্গেও বর্ষা শুরু হয়েছে ৮ জুনের পরিবর্তে ২৯ মে। তার পর থেকেই দক্ষিণবঙ্গেও সময়ের কিছুটা আগে বর্ষা নামার প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তার লক্ষণ দেখা যায়নি। আবহবিদদের একাংশ মনে করছেন, কয়েক দিন আগে বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছিল, সেই নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর–পূর্ব ভারতে সময়ের আগে বর্ষা ঢুকলেও নিম্নচাপ জলীয় বাষ্প টেনে নিয়ে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার আগমন কিছুটা থমকে দিয়েছে। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকছে ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ঘোরাফেরা করছে ৪৬ থেকে ১০০ শতাংশের মধ্যে।
এ বছর দক্ষিণ–পশ্চিম মৌসুমি বাতাস ১ জুনের পরিবর্তে ২৪ মে কেরালায় প্রবেশ করেছে। উত্তরবঙ্গেও বর্ষা শুরু হয়েছে ৮ জুনের পরিবর্তে ২৯ মে। তার পর থেকেই দক্ষিণবঙ্গেও সময়ের কিছুটা আগে বর্ষা নামার প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।কিন্তু এখনও পর্যন্ত তার লক্ষণ দেখা যায়নি। আবহবিদদের একাংশ মনে করছেন, কয়েক দিন আগে বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছিল, সেই নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর–পূর্ব ভারতে সময়ের আগে বর্ষা ঢুকলেও নিম্নচাপ জলীয় বাষ্প টেনে নিয়ে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার আগমন কিছুটা থমকে দিয়েছে।